শনিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

Hacking Facebook.com

কারো আইডি হ্যাক করার ইচ্ছা আছে।
01744333112

CONNECTED WITH ME

যাই হোক এখন পড়ালেখা নিয়ে একটু ব্যস্ত আছি কিন্তু তার পাশাপাশি কিছু social work করি হাত খরচ টা চলে যায় আর কি। তো আসল কথায় আসি,তুমি কি চাওনা যে তোমার একটা Wabsite থাক বানাতে গেলে পারো না আর ও কত না কিছু চায়। যেমন তোমার শত্রুর আইডি চুরি করতে, ফোট ফেরিপিকেশন ঠিক করা, মানুষের আইডে তে ফোট ভেরিপিকেশন দেওয়া নিজে Wabsite বানানো, Gmail ,Yahoo And Wi-Fi এর Password Hack করা,
একটা ফিনিশিং Site. নিজেকে ফেমাস করতে তোমার Fb poste Auto Like And Auto Comment . তাই বলে ভেবো না আমার গুলা Auto.
Facebook এর লুকানো নাম্বার দেখা,লুকানো Friends list And Only me করা Photographs সব দেখা যাবে । আরোও নানা ধরনের কাজ আছে যা তোমাকে সবার উপরে এনে দিবে এবং তুমি হয়ে যাবা সেমাস বয়।
Call: 01744333112
GMail: pranto333112@gmail.com
Email: prantoroy16@Yahoo.com
Wabsite : prantoBD.jimdo.com

::::::::::My Future Plan:::::::
I am now unemployed. But in the future there will be a lot bigger.

:::::::::Favorite game::::::::::
cricket

:::::::::::Family:::::::::::
father, mother, sister, grandmother and me

My request to you. Anyway, I gave my identity, I hope you will not think me bad. And let me know if you get any kind of a habit. I will try to be as well and
please Don't Copy my Facebook About.

সোমবার, ২২ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম SYMPHONY PC SUITCE । মডেম না থাকলেও এন্ড্রইড ফোন দিয়ে পিসিতে ইন্টারনেট ব্যবহার করুন।

symphone-pc-suitch-300x25.png

আস্সালামু আলাইকুম, আশা করি ভাল আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় ভাল আছি। আজ আমি আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম সিম্ফনি পিসি সুইচ। যদিও এটা অনেকের কাছে আছে তারপরও অনেকে আছে এটা কোথাও খোজেই পায়না। পিসি সুইট সম্পর্কে সবারই মোটামুটি ধারণা আছে। এটাতে অনেক কিছু করা যায়। কিন্তু মূলত এটা আমরা ব্যবহার করি কম্পিউটারে এন্ড্রইড কানেক্ট করে নেট ব্যবহার করার জন্য। অনেকের মডেম নেই বলে তারা পিসিতে নেট ব্যবহার করতে পারেন না। তাদের জন্য এই পিসি সুইচ।

শনিবার, ২০ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

[ম্যাজিক স্কুল] আঙ্গুল দুটিকে স্লাইডিং না করে মুদ্রাটি ফেলে দিন

অনেকেই আছেন যারা শারীরিকভাবে খুব শক্তিশালী । কিন্তু আপনি যতই শক্তিশালী হোননা কেন কিছু কিছু ক্ষেত্রে আপনি খুব অসহায় । আজকে যে পরীক্ষাটির কথা আপনাদের জানাব তা থেকেই আমার কথার সত্যতা খুঁজে পাবেন । তাহলে চলূন দেখি - দরকার : ১। নিজের দুই হাত । ২। একজন সাহায্যকারী। ৩। একটি মুদ্রা । কার্যপ্রণালী : ১। প্রথমে আপনার হাতের তালুর উপর তালূ রেখে দুই হাত একসাথে লাগান এবং আঙ্গুলগুলো চিত্রের ন্যায় ভাঁজ করুন এবং অনামিকা আঙ্গুলদ্বয়কে একে অপরের মুখোমুখি স্পর্শ করে সোজা করে রাখুন । প্রয়োজনে সাহয্যকারীর সাহায্য নিন। ২। এবার একটি মুদ্রা সাহায্যকারীর মাধ্যমে আপনার দুই অনামিকা আঙ্গুলের মাঝে বসান । নিচের চিত্র দেখুন - এখন আপনি আঙ্গুল দুটিকে স্লাইডিং না করে মুদ্রাটি ফেলে দিন । কি পারছেন কি ? না আপনি যতই শক্তশালী হোননা কেন আপনি তা করতে পারবেননা । কেন এমন হয় : আমাদের মানবদেহ হল সুশৃঙ্খলভাবে সজ্জিত এবং জটিল এক যন্ত্রবিশেষ। কিন্তু এটি একক কোন যন্ত্র নয় । এটি বিভিন্ন অংশ নিয়ে গঠিত এবং অনেকগুলো পার্টস একসাথে কাজ করে । যখন দুই হাত আঙ্গুলের মাধ্যমে এরকম পজিশনে নিয়ে আসি তখন দেহের কিছু পার্টস কাজ করেনা । এই পরীক্ষায় যখন দুই হাতকে আঙ্গুলের মাধ্যমে আঁকড়ার মত করে একসাথে রাখা হয় তখন টেন্ডনগুলো (যা পেশীকে হাড়ের সাথে যুক্ত রাখে) খুব জোরে আঙ্গুলকে টেনে রাখে ফলে আঙ্গুল দুটাকে বাইরের দিকে মুভ করানো যায়না । আর এটা হচ্ছে মানবদেহের একটি সীমাবদ্ধতা ।

***এবার বরফ দিয়েই ধরান আগুন***

{{{{ টিপ্স এন্ড ট্রিক--- }}}}} *এবার বরফ দিয়েই ধরান আগুন*** আজকের টিপ্স টা একটু অন্যরকম। কিন্তু অবাক হবার কিছু নাই । আজকে youtube. এ একটা ভিডিও খুজতে গিয়ে এটা পেলাম। ভাবলাম শেয়ার করি..... উপকরনাদি:: ১। এক টুকরো বরফ। ২। একটা বড় সাইজের মগ । এখন আসেন কাজে নেমে যাই । প্রথমে মগের ভেতর আধা মগ পানি নিয়ে Deep refrigerator এ রেখে বরফ বানান । ঘন্টা দুয়েকের পর বরফ হয়ে গেলে বের করে নিন। এখন ঐ টুকরো টাকে হাত দিয়ে ঘসতে থাকুন । দেখবেন পানি পড়তে থাকবে । যখন পানি পড়বে তখন আপনি দেখেন আপনার বরফের টুকরোটা স্বচ্ছ হয়েছে কিনা ? যতক্ষণ আপনার বরফের টুকরোটা এমন স্বচ্ছ না হবে যে আপনি এ পিঠ থেকে অন্য পিঠ দেখতে পাচ্ছেন । ততক্ষন ঘসতে থাকুন। এখন আপনি কাঙ্কখিত পর্যায়ে চলে আসলে আপনি সূর্যের দিকে মুখ করে ঐ বরফের টুকরো কে রাখুন। একটু নাড়া চাড়া করুন। দেখবেন আলোক রশ্মি কেন্দ্রীভূত হয়েছে। যখন আলোক রশ্মি কেন্দ্রীভূত হবে। তখন আপনি ঐ অবস্থাতে রেখে নিচে একটা শুকনো পাতা বা কাগজের টুকরো রাখেন । দেখবেন কিছুক্ষন পর আগুন ধরে গেসে.। # বিঃদ্রঃ- আপনাদের উপকারের জন্য এমন সব পোস্ট লিখি তবু যদি কমেন্টে একটা 'ধন্যবাদ' বা 'Thanks' না দেন তবে এমন সব Creative পোস্ট লিখার উৎসাহ পাবো কই থেকে?

[ম্যাজিক স্কুল] বর্তমান সাল কে ২ গুণ করে একটি কাগজে লিখুন

মজার একটা ম্যাজিক। আজব হলেও সত্যি। চমকে দিন বন্ধুদের ১/ বর্তমান সাল কে ২ গুণ করে একটি কাগজে লিখুন [ex: ২০১৪ x ২=৪০২৮]লেখে আপনার পকেটে রাখুন ২/এবার আপনার বন্ধু কে নিচের ৪টি সংখা যোগ করতে বলন ১/তার জন্ম সাল ২/তার বয়স ৩/তার জীবনে ঘটে যাওয়া গুরুত্বপূর্ণ কোনো ঘটনার সাল ৪/তার পর থেকে অতিবাহিত করে বছরের সংখা। যোগ করে শেষে আপনার কাগজ টি বের করে বন্ধুকে দেখানো দেখবেন যোগফল টি আপনার কাগজ আর সাথে একদম মিলে গেছে

[কাল যাদু] চলুন ব্ল্যাক ম্যাজিক সম্পর্কে একটু জানি।

আসসালামু আলাইকুম , আজ আমি কালো যাদু নিয়ে কথা কথা বলব ।কারণ কালো যাদু দিয়ে আজ আমি যেকোন অসম্ভবকে সম্ভব করতে সক্ষম হয়েছি ।তাহলে শুরু করা যাক । আপনাদের সাথে যা শেয়ার করতে যাব তা টাইটেল দেখে নিশ্চই বুঝে গেছেন। তাই আর কথা বারাব না। চলুন জেনে আসি…………কাল জাদসম্পর্কে। ভূত বা প্রেতাÍার সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপনকরে ভবিষ্যদ্বাণী বা কোনো কাজ করার বিদ্যাকে নেক্রোম্যান্সি বা কালো জাদু বলে। ভূডূ হচ্ছে এক ধরনের ব্ল্যাক ম্যাজিক বা ডাকিনীবিদ্যা। ভূডূবিদ্যার সাহায্যে কবরের লাশ জ্যান্ত করে তাকে গোলামের মতো খাটানো যায়। প্রাক-শিক্ষিত সংস্কৃতির পূর্বপুরুষ পূজার মধ্যে ভূত বা আÍাসংক্রান্ত ধ্যান- ধারণার প্রথম বিবরণ পাওয়া যায়। কালো জাদু নিয়ে সুরাইয়া নাজনীন লিখেছেন “সিনেমায় দেখা যায় এক দুষ্ট ব্যক্তি একটি পুতুলের গায়ে সুচ ফুটিয়ে আরেক জায়গায় এক ব্যক্তিকে হত্যা করছে কিংবা অন্য কোনো উপায়ে ক্ষতি করার চেষ্টা করছে। বাংলায় একে ফুঁক দেয়া, কবজ করা অথবা বাণ মারা বলে। এ ধরনের ঘটনা যারা ঘটায়, তাদের ওঝা বলে। আর এ প্রক্রিয়াটিই বিশ্বব্যাপী ব্ল্যাক ম্যাজিক বা কালো জাদু নামে পরিচিত।” খ্রিস্টধর্ম প্রবর্তনেরও আগের কথা। বহুকাল আগে পাশ্চাত্যে বিভিন্ন গোত্রের মধ্যে নির্দিষ্ট কোনো ধর্মের প্রচলন ছিল না। তবে তাদের মধ্যে অদ্ভুত কিছু বিশ্বাস ও কর্মকাণ্ডের চর্চা ছিল। এরা একেকটি গোত্র বিভিন্ন কাল্পনিক ভূত-প্রেত বা অশুভ আÍার আরাধনা করত, যা আফ্রিকান ব্ল্যাক ম্যাজিক বা কালো জাদু নামে পরিচিত। এমনকি এখনো এ বিদ্যার গোপন অনুসারীরা তাদের এ বিদ্যা দিয়ে মানুষের ক্ষতি করে আসছে। এ বিদ্যায় পারদর্শীদের ডাকি বা ওঝা বলে আর আফ্রিকান ভাষায় এদের বলে কিনডকি। সে যুগে কিছু নির্দিষ্ট ধর্মীয় প্রথা, অন্ত্যেষ্টি সংস্কার, ভূত তাড়ানো অনুষ্ঠান ও জাদু অনুষ্ঠানের আয়োজিত হতো। আর এসব আয়োজনের কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল মৃত আÍার সন্তুষ্টি আনয়ন। মূলত আÍসংক্রান্ত সেই ধ্যান- ধারণা থেকেই ব্ল্যাক ম্যাজিক বা কালো জাদুর বিবর্তন। আদিম সমাজে উইচ-ডক্টর বা রোজারা এমন ব্যক্তি ছিলেন, যারা ব্ল্যাক ম্যাজিক জানতেন। অতীন্দ্রিয় শক্তির বলে প্রেতাÍাদের নিয়ন্ত্রণ করতে পারতেন। আর প্রেতাÍাদের দিয়ে সম্ভব-অসম্ভব যে কোনো কাজ করে ফেলতে পারতেন খুব সহজেই। সে কারণে ওই সময় রোজারা একাধারে চিকিৎসক, জাদুকর এবং পুরোহিতের ভূমিকা পালন করতেন। বর্তমানকালেও আদিম-সামাজিক ব্যবস্থায় বসবাসকারীদের মধ্যে উইচ-ডক্টর বা রোজাদের প্রভাব দেখা যায়। আদিম জাতির মধ্যে রোজাদের খুব গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হতো। রোজারা তাদের ডাকিনী বিদ্যা খাটিয়ে আবহাওয়ার পূর্বাভাস দিতে পারতেন। চোর বা হত্যাকারী ধরা ও শাস্তি প্রদানে রোজাদের অপরিহার্য ভূমিকা ছিল। এছাড়াও তারা জাদুবিদ্যার সাহায্যে রোগ নির্ণয় এবং এর প্রতিকার করতেন। তারা তাদের শিশুদের রোগাক্রান্ত করতে পারতেন এবং মানুষের মৃত্যুও ঘটাতে পারতেন। মানুষের মৃত্যু ঘটানোর জন্য তারা নানা ধরনের পদ্ধতি অবলম্বন করতেন। কখনো মানুষের একটি ছোট আকৃতির পুতুল তৈরি করে তাতে পিন বিদ্ধ করতেন। আবার কখনো কোনো লোকের চুল বা নখের টুকরো সংগ্রহ করে তা মাটিতে পুঁতে রাখতেন। এগুলো যখন আস্তে আস্তে শুকিয়ে যেত মানুষটিও ক্রমেই মৃত্যু মুখে পতিত হতো। রোজারা প্রায়ই রোগের চিকিৎসার জন্য গাছ-গাছড়া, লতাপাতা ব্যবহার এবং রোগের সংক্রমণ দূর করার জন্য জল ব্যবহার করতেন। কখনো তারা জাদুকরী পাথরসহ জল ছিটিয়ে দিতেন। তারা জাদুকরী গান, প্রার্থনা এবং আশ্চর্য ভঙ্গিমায় নৃত্য করতেন। এর উদ্দেশ্য ছিল সাধারণ মানুষের মনকে প্রভাবিত করা। রোজারা সবসময় রঙিন পোশাক পরতেন। মুখোশ ধারণ এবং মুখমণ্ডল চিত্রিত করতেন। কেউ কেউ পশুর চামড়াও পরিধান করতেন। বস্তুত মানুষকে সম্মোহিত করতেন। আর লোকজন বিশ্বাস করতে বাধ্য হতো যে, তাদের সৌভাগ্যের জন্য রোজারাই দায়ী। ভুডু হচ্ছে এক ধরনের ব্ল্যাক ম্যাজিক বা ডাকিনীবিদ্যা। শোনা যায়, ভুডুবিদ্যার সাহায্যে নাকি কবরের লাশ জ্যান্ত করে তাকে গোলামের মতো খাটানো যায়। শামানের কাজও মৃত মানুষের আÍা নিয়ে। তবে ভুডুর সঙ্গে শামানদের পার্থক্য হলোÑএরা মন্দ আÍার বিরুদ্ধে লড়াই করে। মন্দ আÍাকে কাজে লাগায়। ভুডু এক ধরনের অপবিদ্যা। যারা ভুডুবিদ্যা জানে, তারা নাকি ইচ্ছা করলেই যাকে খুশি তার ক্ষতি করতে পারে। তাই এ বিদ্যায় পারদর্শীদের অনেকেই এড়িয়ে চলেন। তবে শামান সবসময় ন্যায়ের পক্ষে কাজ করে। শামানকে কেউ বলে জাদুকর, কেউ কবিরাজ। শামান কথাটি এসেছে সাইবেরিয়ার তুঙ্গুস ভাষী মেষ পালকদের কাছ থেকে। অষ্টাদশ শতাব্দীর ভ্রমণকারীরা প্রথম শামানদের ব্যাপারে বিশ্ববাসীকে অবহিত করেন। জানা যায়, শামানরা এমন ধরনের মানুষ, যাদের রয়েছে অবিশ্বাস্য শক্তি। মৃত ব্যক্তির আÍার কাছ থেকে জ্ঞান সংগ্রহ করে তারা। ইচ্ছা করলেই নাকি নশ্বর দেহ ত্যাগ করে স্বর্গ বা নরকে স্বচ্ছন্দে প্রবেশ করতে পারে। শামানদে

অংকের ছোট্ট ম্যাজিক এই অংকের ম্যাজিকটি ছোট্ট হলেও কম আশ্চর্যজনক নয়। প্রথমে দর্শককে অনুরোধ করুন পাশাপাশি তিনটি একটি রকম অংক লিখতে (যেমন, ১১১, ২২২ প্রভৃতি)। তারপর তাকে ঐ অংক তিনটির যোগফল দিয়ে ঐ তিন অংকের নির্বাচিত সংখ্যাকে ভাগ করতে বলুন । আবার আপনি বলু

অংকের ছোট্ট ম্যাজিক এই অংকের ম্যাজিকটি ছোট্ট হলেও কম আশ্চর্যজনক নয়। প্রথমে দর্শককে অনুরোধ করুন পাশাপাশি তিনটি একটি রকম অংক লিখতে (যেমন, ১১১, ২২২ প্রভৃতি)। তারপর তাকে ঐ অংক তিনটির যোগফল দিয়ে ঐ তিন অংকের নির্বাচিত সংখ্যাকে ভাগ করতে বলুন । আবার আপনি বলুন “এই অংকের ম্যাজিকে আমি কিছুই শুনিনি বা দেখিনি। আপনি ইচ্ছামত তিনটি একটি রকম সংখ্যা লিখে, সংখ্যা তিনটির যোগফল দিয়ে ভাগ কররেছেন। তবুও আমি যাদুর সাহায্যে বলে দিতে পরি তার উত্তর।(এবার আপনি এমন ভাব করেন যেন কোন জিনের থেকে উত্তরটি শুনে নিচ্ছেন ) ব্যাস্ বলে দিন ৩৭। আশ্চর্য্য“ রেজল্ট সটিক।কি ভাবে ???? আসলে সে একই রকম তিন অংশের যে সংখ্যাটি লিখুক না কেন উত্তর সর্বদা ৩৭ হবেই। যেমন, ৪৪৪ কে ১২ (৪ ৪ ৪) দ্বারা ভাগ করলে ৩৭ হয়।এর উত্তরটা সব সময় এক হয়, তাই একই দর্শককে দুবার দেখান যায় না। তবে এর উত্তরটা অন্যভাবেও প্রকাশ করা যায়। একটা ছোট কাগজে লেবুর রস দিয়ে ৩৭ লিখে রাখলে শুকলে কিছুই বোঝা যায় না। উত্তর বলার আগে সবার সমানে পানিতে কাগজটা ভিজালেই ৩৭ ফুটে উঠবে।আজ আমি আপনাদের সাথে অনেক গুলো ম্যাজিক শেয়ার করলাম , শিখালাম যদিআপনাদের ভালো লেগে থাকে তবে কেমন হয়েছে জানাবেন কিন্তু।

[ম্যাজিক] আসুন ছোট্ট কিন্তু খুবই দারুন একটা ম্যাজিক শিকি!!পানির ভিতরে সুই ভা-সান!!!

ম্যজিক দেখতে কার না ভাল লাগে ? আমরা ম্যজিক দেখলে অনেক মজা পাই । কারন আপাত অসম্ভব একটা জিনসই আমাদের সামনে সম্ভবপর করে উপস্থাপন করা হয় ম্যজিকের মাধ্যমে । হুম এরকম একটা ম্যজিকই শিখিয়ে দিচ্ছি আপনাকে । তাহলে কথা না বাড়িয়ে - আসুন এবার কাজের কথায়। এই ম্যজিকটি দেখানোর জন্য প্রথমেই আপনার যা যা প্রয়োজন হবে: ●১.একটি গ্লাস বা মগ ভর্তি পানি; ●২.একটি টিসু/ পাতলা কাগজ; ●৩.একটি সুই(সবচেয়ে ছোট আকারের)। কার্যপ্রনালী: প্রথমেই মগ বা গ্লাস ভর্তি পানির মধ্যে টিসুটি রাখুন। তারপর টিসুটির উপর সুইটি রাখুন প্রায় .৩০/.৪৫ সেকেন্ড। এবার ধীরে ধীরে হালকা কোন কাটি দিয়ে নীচের দিকে টিসুটি নিয়ে নিন। তারপর কাটি দিয়ে আস্তে আস্তে টিসুটি তুলে আনুন। সাবধান পানিতে যেন খুব বেশী নাড়া- চড়া না হয় এবং সুইয়ের সাথে যেন কাটি না লাগে । এবার দেখেবেন পানিতে ভাসছে আপনার সুইটি। কাজ গুলো একটু সাবধানে করতে হবে যাতে পানি সহজে নড়তে না পারে। ম্যাজিকটি কেমন লাগল জানাবেন । আর কোন সমস্যা হলে অবশ্যই কমেন্ট করবেন ।

একটি ছোট কিন্তু জোরালো ম্যাজিক

দর্শকদের নিশ্চিতভাবে অবাক করে দেবে, এমন ম্যাজিক আবিষ্কার করা একটি কঠিন কাজ। ছোটবেলায় আমার কোনো জাদু-শিক্ষক ছিলেন না। পাইনি কোনো ম্যাজিক শেখার বই। তাই নিজের কল্পনার ওপর ভর করে জাদু আবিষ্কার করতে হতো। তবে নিজের কল্পনার মতো জাদুটি যখন দর্শককে চমকে দিত, তখন তা এক অনির্বচনীয় আনন্দের সম্পদ হয়ে হূদয়ে জমা হতো। দর্শকেরা সম্পূর্ণ নতুন জিনিস উপহার পেলেন বলে অনেক বেশি তারিফ করতেন। সুনাম খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ত। এমনই একটি মজার জাদু আজ তোমাদের শিখিয়ে দেব। দর্শকদের সামনে যা করবে (ক) একটি ম্যাচবাক্স পকেট থেকে বের করো। (খ) ম্যাচকাঠির ড্রয়ার বা ট্রেটা আঙুল দিয়ে ঠেলে বের করো। (গ) ট্রে-ভর্তি ম্যাচকাঠিগুলো টেবিলের ওপর ঢেলে দাও। (ঘ) খালি ট্রেটা সবার সামনে ম্যাচবাক্সের মধ্যে ঢুকিয়ে দাও। (ঙ) হাতের আঙুলে একটা তুড়ি বা হাততালি দিয়ে ট্রেটা ঠেলে দেখাও, খালি ট্রেটা ম্যাচকাঠিতে ভরে গেছে। শুরুতে যে কাঠিগুলো টেবিলে ঢেলে রেখেছিলে, সেগুলো তখনো সেখানে পড়ে আছে। (চ) ভরা ম্যাচবাক্সটা বাঁ হাত ধরে ডান হাতে এমন একটা ভঙ্গি করো, যেন ম্যাজিকটা এখানেই শেষ। (ছ) দর্শকেরা ‘ওয়াও’ বা অন্য কোনো প্রশংসাসূচক শব্দ উপহার দিয়ে হাততালি দিলে তোমার ম্যাচবাক্সটি পকেটে রেখে দাও। তোমার প্রস্তুতি একটা সুন্দর ম্যাচবাক্স নাও। আজকাল ম্যাচবাক্সের উভয় পিঠে একই রকম প্রিন্ট পাওয়া যায়। কোনো এলাকায় যদি এমন বাক্স না পাওয়া যায়, তাহলে উভয় পিঠে একই রকম ছবি লাগিয়ে নিতে হবে। আর লম্বালম্বি একপ্রান্তে ছোট্ট একটা দাগ লাগিয়ে নেবে, যা শুধু তুমি ছাড়া আর কারও চোখে পড়বে না। তোমার বাক্স তৈরির কাজ হয়ে গেল। এবারে ট্রে বা ড্রয়ার তৈরির কাজ। ড্রয়ারটি উপুড় করে রাখো। ১২-১৩টা ম্যাচকাঠি নাও। কাঠিগুলোর মাঝামাঝি কেটে ফেলো। বারুদের দিকটা রেখে নিচের অর্ধেক ফেলে দাও। বারুদসহ কাঠির অর্ধেকটা উপুড় করা ড্রয়ারের পিঠে পাশাপাশি সাদা গ্লু (আইকা বা ফেভিকল) দিয়ে লাগিয়ে নিতে হবে। লাগানোর কাজে বিশেষ যত্ন নিতে হবে, যেন সবকিছু শুকিয়ে গেলে ড্রয়ারটা যখন বাক্সের মধ্যে পুরে দেওয়া হবে, তখন তা সরসর করে ঢুকতে ও বের হতে পারে। এ জন্য কী করতে হবে? প্রতিটি অর্ধেক করে কাটা কাঠির কাটা দিকটা ব্লেড দিয়ে একদিকে ঢাল করে কাটতে হবে। বারুদের পাশটাও যতটুকু চোখে পড়ে, সেটুকু রেখে বাকিটা চেঁছে ফেলে দিতে হবে। ঢাল করা কাঠির পাতলা দিকটা বারুদ পর্যন্ত ড্রয়ারের সঙ্গে আঠা দিয়ে লাগিয়ে একটা শক্ত মলাটের বই চাপা দিয়ে পুরো জিনিসটা এক দিন ছায়ায় শুকিয়ে নাও। প্রথম দিকে বেশ কয়েকবার ট্রেটা ধীরে ধীরে বাক্সের মধ্যে ঢোকাও এবং বের করো। কোথাও বাধাপ্রাপ্ত হলে জোরাজুরি কোরো না। সাবধানে ত্রুটিটি সেরে ফেলো। সব ঠিকমতো তৈরি হলে শুরু হবে তোমার অনুশীলন আর অনুশীলনের পালা। তুমি কী কথা বা গল্প বলে ম্যাজিকটি করবে, তার একটা স্ক্রিপ্ট লিখে নাও। আয়নার সামনে বসে পড়ো। প্রয়োজনে তোমার কথা, গল্প ও ম্যাচবাক্স চালনা পরিবর্তন করে একসময় চূড়ান্ত সুন্দর একটি জাদু তৈরি হয়ে যাবে। সব মিলিয়ে যা করবে, তার নামই উপস্থাপনা। কৌশলযুক্ত ম্যাচবাক্সটি তোমার যন্ত্র। শুধু বাদ্যযন্ত্র দিয়ে যেমন মধুর সুর বের হয় না; শিল্পীকে মধুর করে বাজাতে শিখতে হয়। জাদুর ক্ষেত্রেও তেমনই। আমি এখন প্রদর্শন কৌশলটা শিখিয়ে দিচ্ছি। অনুশীলনের মাধ্যমে একে সুন্দরতর করার দায়িত্ব জাদুশিল্পী হিসেবে তোমার। আঠা দিয়ে পিঠে সেঁটে দেওয়া কাঠিসহ ড্রয়ারটা চিত করো। ফাঁকা ড্রয়ারে লুজ করে কিছু স্বাভাবিক কাঠি রাখো। বাক্সের যেদিকে ডট দেওয়া, সেদিকটা ঘুরিয়ে তলের দিকে নাও। এবার ড্রয়ারটা বাক্সের ভেতরে ঢুকিয়ে দাও। তাহলে কী হলো? ড্রয়ারের খোলের মধ্যে লুজ কিছু কাঠি। ম্যাচবাক্সটি পকেট থেকে বের করো। ড্রয়ারের যেদিকে আঠা দিয়ে কাঠি লাগানো নেই, সেদিকে অর্ধেকের সামান্য কম বের করে উপুড় করে ঝাঁকি দিলে লুজ কাঠিগুলো টেবিলে পড়ে যাবে। দর্শকও দেখবেন একটা সাধারণ ম্যাচবাক্স এবং তার ড্রয়ারের উভয় দিক। এবার বাক্সের বিষয়ে কোনো কথা না বলে ড্রয়ারটা বাক্সের ভেতরে পুরে দিয়েই বাক্সটা সামান্য ওপরে ছুড়ে দুই হাতে ধরে নাও। দর্শকেরা যেন বুঝতে না পারেন তুমি ডট দেওয়া দিকটা ঘুরিয়ে একটু আগের সাধারণ দিকটার দিকে কাঠি লাগানো ট্রের দিকটা নিয়ে এসেছ। এবার একটা তুড়ি দাও। যেন এই মুহূর্তেই তুমি ম্যাজিকটা করে ফেললে। ডটের উল্টো দিক থেকে তর্জনী ঢুকিয়ে এক ঠেলায় মাপা প্রায় অর্ধেকটা ট্রে বের করে ফেলো। বারবার অনুশীলন এ কাজে তোমাকে সাহায্য করবে। ট্রের পিঠে লাগানো কাঠি দেখে দর্শকেরা ভাববেন, এক তুড়িতে ম্যাচবাক্স কাঠিতে ঠেসে ভরে গেছে। ম্যাজিক শেষ হয়ে যাওয়ার ভঙ্গি করো। তুমি যত বিশ্বাসযোগ্যভাবে ম্যাজিকটি করতে পারবে, দর্শক তত জোরে বাহবা দেবেন। এক চাপে ভরা (?) ম্যাচের ট্রেটি বাক্সের মধ্যে ঢুকিয়ে পকেটে রেখে দাও। ম্যাজিকটি শেষ হয়ে গেল। কিন্তু দর্শকের বিস্ময় আর মুগ্ধতার সুরটি অনেকক্ষণ ধরে মুখে মুখে বাজতে থাকল।

এক বেলুনের হাওয়া অন্য বেলুনে পাঠানোর ম্যাজিক

রেডিও স্টেশন থেকে বেতার তরঙ্গে গান, বাজনা ভেসে আসে । আমরা হাজার হাজার মাইল দূরে বসে অনায়াসে তা শুনতে পাই রেডিও মারফত্। তেমনি যাদুকরেরা এক জায়গা থেকে হাওয়া ছেড়ে অন্য জায়গায় সেই হাওয়া ধরতে পারেন যাদুর কৌশলে । এই জিনিসটা হাতে কলমে করে দেখাবার জন্যে যাদুকর একটা রবারের বেলুন একজন দর্শকের হাতে দিয়ে তাকে সেটা ফুলাতে বললেন । আর একটা বেলুন যাদুকর নিজের হাতে রাখলেন । এইবার দর্শককে তার বেলুনটা থেকে একটু করে হাওয়া ছাড়তে বলা হলো । দর্শক যখন তার ফুলানো বেলুনটা থেকে একটু করে হাওয়া ছাড়ছেন, তখন যাদুকরের হাতের বেলুনটা আপনা আপনি ফুলে উঠতে লাগলো ঐ হাওয়া ঢুকে ! এ ঘটনা দেখে কে না অবাক হবে ? ঘটনাটা অবাক হবার মত হলেও কৌশলটা কিন্তু খুবই সহজ । দর্শকের হাতে যে বেলুনটা দেওয়া হলো সেটা অতি সাধারণ বেলুন । কোন কৌশলই নেই ওতে । আর যাদুকরের হাতের যে বেলুনটা থাকলো তার মধ্যে এক টুকরো ভিজে তুলো দেওয়া আছে । তাছাড়া ঐ বেলুনটার মুখের কাছে একটুকরো ক্যালশিয়াম কারবাইড(গ্যাস বাতি জ্বালাতে যা কাজে লাগে) আঙ্গুল দিয়ে চেপে ধরা আছে যেন ভেতরে না পড়ে যায় । দর্শক যখন তার ফোলানো বেলুন থেকে একটু একটু করে হাওয়া ছাড়তে আরম্ব করেছেন, তখন যাদুকর আঙ্গুলটা একটু আলগা করতেই কারবাইডের টুকরোটা ভেতরে পড়ে গেল এবং সঙ্গে সঙ্গে মুখটা আঙ্গুল দিয়ে চেপে ধরে রাখলেন । কারবাইডের সাথে পানির রাসায়নিক ক্রিয়ায় এসিটিলিন গ্যাস আপনা আপনি তৈরি হয়ে বেলুন ফুলতে থাকবে । বেশ খানিকটা ফোলবার পর মুখটা একটু খুলে রাখতে হবে যাতে বেশি গ্যাস তৈরি হয়ে বেলুনটা ফেটে না যায় । **গ্যাসবাতির দোকানে গ্যাসের মশলা নামে বিক্রি হয় টিউনটি ভালো লাগলে প্লিজ কমেন্ট করবেন এবং যেহেতু আমি নতুন টিউনার তাই ভুল হলে দিকনির্দেশনামূলক সমালোচনা করবেন বলে আশা করি । সবাইকে ধন্যবাদ ৷ ভাল লাগলে comments আর like দিতে ভুলবেন্না৷ 1443042-92c5642f05.gif favicon.ico

হাতের তালুর ভিতর দিয়ে কি দেখা সম্ভব? হ্যাঁ সম্ভবঃ

আজ আমি আপনাদেরকে এমন একটি ম্যাজিক শিখাব যার মাধ্যমে আপনি আপনার হাতের তালুর ভিতর দিয়ে দেখতে পারবেন। তো চলুন আর দেরি নয় শুরু করা যাক…। এটা করতে যা যা লাগবেঃ *.একটি পেপার । *.হাতের তালু । *.আপনার দুই চোখ। *.একটি ক্যালেন্ডার । যে ভাবে করতে হবেঃ প্রথমে ক্যালেন্ডারটিকে দেয়ালে ঝুলিয়ে দিন । নির্দিষ্ট করে নিন আপনি ক্যালেন্ডারের কি দেখতে চান । তারপর পেপারটিকে ফোল্ডিং করে টিউবের মত করুন । এখন বাম চোখ বন্ধ রেখে ডান চোখ দিয়ে ঐ টিউবের একপ্রান্ত দিয়ে ক্যালান্ডারের দিকে তাকান। এরপর ডান চোখ বন্ধ করে বাম চোখ দিয়ে দেখুন । এখন টিউবের প্রান্তের কাছাকাছি আপনার এক হাতের তালু মেলে ধরুন । এবার বাম চোখ বন্ধ করে ডান চোখ খুলে দেখুন । তারপর উভয় চোখ মেলে দেখুন । কি দেখতে পাচ্ছেন ? দেখতে পাচ্ছেন হাতের তালুর মধ্যে একটি গোলাকার ছিদ্র এবং ঐ ছিদ্রর ভিতর দিয়ে

এখন থেকে যে কারও মোবাইল নাম্বার আপনি নিজেই বলে দিতে পারবেনঃ

আপনাদের জন্য নিয়ে আসলাম একটি মজার গনিত । আজকে আমরা দেখব কিভাবে কারো মোবাইল নাম্বার বের করা যায় । এই ম্যাজিকটির সাহয্যে শুধু মাত্র শেষের ছয় ডিজিট বের করা যাবে কিন্তু সেটা কোন কোম্পানির ও এরিয়া কোড কি তা বের করা যাবেনা । তাহলে চলুন শুরু করা যাকঃ এটা করতে যা যা করতে হবেঃ *.প্রথমে আপনার মোবাইল নাম্বারের শেষ ছয় ডিজিটের প্রথম তিন ডিজিট নিন । । *.প্রথম তিন ডিজিটের সাথে ৮০ গুণ করুন । *.গুণফলের সাথে ১ যোগ করুন । *.প্রাপ্ত ফলের সাথে ২৫০ গুণ করুন । *.এপর গুণফলের সাথে শেষের তিন ডিজিট যোগ করুন । *.প্রাপ্ত যোগ ফলের সাথে আবার শেষের তিন ডিজিট যোগ করুন । *.প্রাপ্ত যোগ ফল থেকে ২৫০ বিয়োগ করুন । *.এই বিয়োগ ফলকে ২০ দ্বারা ভাগ করুন । যে ফলটি পাবেন তা দেখে আপনার মুখে হাসি আসতেও পারে । ফলটি আমাকে জানান আমি বলে দিচ্ছি আপনারা মোবাইল নাম্বারের শেষ ছয় ডিজিট কত।

আসুন দেখি কি ভাবে একটি আস্ত ডিমকে বোতলের মধ্যে ঢুকানো যায়ঃ

আপাতদৃষ্টিতে ছবি দেখে মনে হচ্ছে ডিমটি বোতলের ভিতর প্রবেশ করবেনা । ডিমটি কিভাবে ভিতরে প্রবেশ করানো যায় । অবশ্যই হাত দিয়ে চাপ দিয়ে ঢুকানো যায় । কিন্তু হাত দিয়ে বা কোন কিছু দিয়ে চাপ না দিয়েও ডিমটি ভিতরে ঢুকানো সম্ভব । সেটা কিভাবে সম্ভব চলুন তা দেখিঃ- এটা করতে যা যা লাগবেঃ *.খুব ভাল করে সিদ্ধ করা একটি ডিম। *.ডিমের মাঝের অংশের ব্যাসার্ধের চেয়ে কম ব্যাসার্ধের মুখওয়ালা একটি কাঁচের বোতল । *.কাগজ। *.দিয়াশলাই । এটা যে ভাবে করতে হবেঃ প্রথমে ডিমটির খোলস ছাড়িয়ে নেই। তারপর ছবির মত করে ডিমটিকে বোতলের মুখে ধরি । দেখা গেল ডিমটি ভিতরে ঢুকল না । এখন এক টুকরা কাগজকে কয়েক ভাজ করে দিয়াশলাইয়ের সাহায্যে আগুন ধরিয়ে বোতলের মুখ থেকে ডিমটি সরিয়ে বোতলের ভিতরে রাখি এবং ৪/৫ সেকেন্ড পরে ডিমটি বোতলের মুখের উপর রেখে দিই । অপেক্ষা করুন আর দেখুন । কি দেখলেন – ডিমটি আস্তে করে বোতলের ভিতরে ঢুকে গেল । তাইনা? পরিশেষে আপনাদের নিকট আমার প্রশ্ন ডিমতো ভিতরে ঢুকল , এখণ তা বের করবেন কিভাবে ?

বিশ্ময়কর!! উপরের দিক থেকে গুনলে ৫টি কিন্তু নীচের দিক থেকে গুনলে ৭টিঃ

উপরের ছবিটি খুব ভাল করে দেখুন। কি দেখলেন? এখানে যে দণ্ডগুলো দেখা যাচ্ছে তা উপর থেকে গুনলে ৫টি হয়। কিন্তু এই ছবিটির নীচের দিকে এমন ভাবে আঁকতে হবে যেন নীচের দিক থেকে দণ্ডগুলো গুনলে ৭টি মনে হয়। কি ভাবছেন, এটা কি সম্ভব? হ্যাঁ। অবশ্যই সম্ভব। এবার নীচের ছবিটি দেখুন। হ্যাঁ। উপরের দিক থেকে যেটা ৫টি কিন্তু নীচের দিক থেকে সেটা ৭টিঃ

জ্বলন্ত আগুণের শিখার উপরেও বেলুন ফাটবে নাঃ

যদি একটি বেলুন ফুলিয়ে জ্বলন্ত আগুণের শিখার উপর ধরা যায় তাহলে কি ঘটবে? অবশ্যই বেলুনটি ফেটে যাবে। কিন্তু যদি এমন হত যে বেলুন ফুলিয়ে জ্বলন্ত আগুণের শিখার উপরে ধরলেও বেলুনটি ফাটতো না তাহলে কেমন হত?? আর এটা কি সম্ভব!! হ্যাঁ অবশ্যই সম্ভব। চলুন দেখি কি ভাবে এটি সম্ভব। এটা করতে যা যা লাগবেঃ *.একটি বেলুন। *.একটি মোমবাতি। *.কিছু পরিমান পানি। এটা করতে যা যা করতে হবেঃ *.প্রথমে মোমবাতিটি জ্বালান। । *.এরপর বেলুনটিতে সামান্য পরিমান পানি দারা ভর্তি করুন । *.এরপর বেলুনটি ফুলিয়ে পানি বরাবর মোমবাতিটির জ্বলন্ত শিখার উপর রেখে তাপ দিন। এখন দেখুনতো বেলুনটি ফাটে কিনা ! কি দেখলেন। হ্যাঁ এখন কিন্তু বেলুনটি আর ফাটবে না।

বিস্ময়কর!! তাস হাতে নিয়ে তাসের ওজন দেখেই বলে দিতে পারবেন তাসের সংখ্যা কতঃ

প্রথমে যাকে ম্যাজিক দেখাবেন তাকে বলুন এক প্যাকেট তাস হতে ১০ এর বেশি যতগুলো ইচ্ছা তাস নিতে। তারপর আপনাকে না জানিয়ে তাসগুলো গুনতে বলুন। গুনা শেষ হলে তাকে বলুন যে সংখ্যক তাস সে গুনেছে তার একক ও দশক মান যোগ করতে। [অর্থাৎ যদি সে ২১টি তাস গুনে থাকে তবে এখানে একক সংখ্যাটি হলঃ ২ এবং দশক সংখ্যাটি হলঃ ১ সুতরং একক ও দশক সংখ্যার যোগফল হল (২ ১=৩)] এবার একক ও দশক মানের যোগফলের সমান সংখ্যক তাস তার মোট নেয়া তাস হতে বাদ দিতে বলুন। [ অর্থাৎ যদি সে ২১টি তাস গুনে থাকে তবে আপনার কথামত দর্শকটি ৩টি তাস তার নেয়া ২১টি তাস হতে বাদ দিল। তহলে তাঁর হাতে থাকল ২১ – ৩ = ১৮ টি তাস।] এবার আপনি তার কাছ থেকে অবশিষ্ট তাসগুলি হাতে নিয়ে তাসের পরিমাপ অনুযায়ী তাকে অনায়াসে বলে দিতে পারবেন সেখানে মোট ১৮টি তাস আছে। কিন্তু কি ভাবে??? হ্যাঁ। যে ভাবে আপনি বলে দিতে পারবেনঃ এই ম্যাজিকটির কৌশল খুব সোজা। ম্যাজিক দেখানোর আগে আপনাকে শুধু দেখে নিতে হবে ৯টি তাস কতখানি মোটা, ১৮টি তাস কতখানি মোটা, ঠিক তেমনি ২৭, ৩৬ এবং ৪৫টি তাস কতখানি মোটা। শুধু এটুকো ধারণা থাকলেই চলবে। কারন দর্শক ইচ্ছামত যত তাসই গ্রহণ করুক না কেন, তার একক ও দশকের যোগফলের সংখ্যক তাস বাদ দিলে সেখানে ( ৯, ১৮, ২৭, ৩৬, ৪৫ ) এর যে কোন একটির সংখ্যক তাস অবশ্যই থাকবে। যেমনঃ- *.১১ – ২ (২ ১) = ৯ *.১৪ – ৫ (১ ৪) = ৯ *.২০ – ২ (২ ০) = ১৮ *.৩১ – ৪ (৩ ১) = ২৭ *.৪২ – ৬ (৪ ২) = ৩৬ *.৫২ – ৭ (৫ ২) = ৪৫ দেখলেনতো সব সময় ঐ একটা ধারাই ( ৯, ১৮, ২৭, ৩৬ , ৪৫ ) হচ্ছে। তো শুরু করুন ম্যাজিক দেখাতে। আর আপনার বন্ধু বান্ধবকে চমকিয়ে দিন।

অংক সমাধান করবে অন্য কেউ কিন্তু তার উত্তর বলে দিয়ে তাকে চমকে দিবেন আপনিঃ

যদিও এই অংকের ম্যাজিকটি ছোট্ট কিন্তু এটা কম আশ্চর্যজনক নয়। প্রথমে আপনি যাকে ম্যাজিক দেখাবেন তাকে বলুন পাশাপাশি তিনটি একই রকম সংখ্যা লিখতে। যেমনঃ [ ১১১, ২২২, ৩৩৩, ৪৪৪, ৫৫৫ ইত্যাদি।] তারপর তাকে ঐ তিনটি সংখ্য যোগ করে ঐ যোগফল দারা এই তিন অংকের সংখ্যাকে ভাগ করতে বলুন। যেমনঃ [ যদি সে ১১১ এই সংখ্যাটি লেখে তবে ১ ১ ১=৩, এরপর ১১১/৩ = ৩৭ ] এখন তার উত্তর যে ৩৭ এটা কিন্তু আপনি না দেখেই বলে দিতে পারবেন। কিন্তু কি ভাবে??? হ্যাঁ। যে ভাবে আপনি তার উত্তর বলে দিতে পারবেনঃ ভাই। আসলে এর উত্তর সব সময় ৩৭ই হবে। সে একই রকমের তিন সংখ্যাতে যাই লিখুক না কেন এটার উত্তর সবসময় ৩৭ই হবে। কিন্তু ভাই এখানে একটা কথা আপনি যদি তাকে খুব বেশি চমকিত করতে চান তবে আমি আপনাকে একটি বুদ্ধি শিখীয়ে দিচ্ছি। আপনি এই ম্যাজিক দেখানোর আগে একটা কাগজে লেবুর রস দিয়ে ৩৭ লিখবেন। তার পর যখন এটা শুখাবে দেখবেন ৩৭ লিখাটি আর দেখা যাচ্ছে না। এবার এই কাগজটি আপনার সংগ্রহে রাখুন। এবং যখন কাউকে এই ম্যাজিকটি দেখাবেন তখন উত্তর বলার আগে আপনার সংগ্রহের ঐ কাগজটি বের করে তাতে কিছু সময় ঝাড়ফুঁক [ একটু অভিনয় এই আরকি ] করে কাগজটি পানিতে ভিজালেই দেখবেন ৩৭ লেখাটি ফুটে উঠেছে। তখন তাকে কাগজটি দেখান আর খুব ভাবভঙ্গী নিয়ে বলুন “ তোমার অংকের উত্তর ৩৭ হা হা হা”। বিঃ দ্রঃ এই ম্যাজিকটি কখনও কাউকে দুইবার দেখাতে যাবেন না। তাহলে আপনার খবর আছে। কারন এটার উত্তর সবসময়ই ৩৭। কি বুঝলেনতো???

আসুন মজার একটি গুন অংক শিখিঃ

এমন দুইটি সংখ্যা যাদের সাথে আপনার বয়স দিয়ে গুন করলে, একটি মজার গুণফল বের হয়। নীচে সংখ্যা দুইটি এবং যে ভাবে করতে হবে তার একটি ফরমেট দেয়া হল। সংখ্যা দুইটি হলঃ [ ২৫৯ এবং ৩৯ ] যে ভাবে করতে হবেঃ [ ২৫৯×আপনার বয়স×৩৯ = মজার গুলফল ]

লেবু থেকে রক্ত

ম্যাজিক শেখার ব্যাপারে সবারই কমবেশি আগ্রহ রয়েছে ।যখন একটা ম্যাজিক শিখতে গেলে অনেক সময় লাগে ।তখন শেখার আগ্রহটা কমে যায় ।তাই আমি সংক্ষিপ্ত আকারে ম্যাজিকটা শেখাব প্রথমে একটি লেবু এবং একটি ছুড়ি নিন ।অন্য একজনকে ছুড়ি দিয়ে লেবুটি কাটতে দেন ।দেখবেন লেবু থেকে লেবুর রস বের না হয়ে রক্ত বের হচ্ছে । যে কারনে রক্ত বের হবে : আপনি যে ছুড়ি দিয়ে লেবু কাটবেন ।২-৩ আগে সে ছুড়িতে জবা ফুল ভালভাবে ঘসে রোদে শুকান ।শুকানোর পর যে কাউকে ঐ ছুড়ি দিয়ে লেবু কাটতে দিবেন ।দেখবেন লেবু থেকে রক্ত বের হচ্ছে ।কারন শুকনো জবা ফুল লেবুর রস পেয়ে লাল রক্ত মত বের হবে । জানিনা কেমন লাগল আপনাদের ।বুজাতে পেরিছি কিনা ।

টাকা অদৃশ্য করার ম্যাজিক শিখুন

আমার সম্পর্কের এক মামা এই ম্যাজিক টি আমাদের দেখিয়ে ছিল সে নাকি এই ম্যাজিকটি পথের এক হকারের কাছথেকে ১০০ টাকা দিয়ে শিখেছিল ।ম্যজিক টি এমন আমরা ৫ টাকা দিলে সে টাকাটা একটি সাদা কাগজের উপর রেখে কাঁচের গ্লাস চাপা দিচ্ছে সাথে সাথে টাকাটি অদৃশ্য হয়ে যাচ্ছে গ্লাসের বাইরে থেকে টাকাটি দেখতে পাবার কথা কিন্তু দেখা যাচ্ছেনা ।কিন্তু সে মন্ত্র পড়ে গ্লাস সরিয়ে নিতেই টাকা ফিরে আসচ্ছে ।আমরা তো অবাক হয়েছিলাম ,পরিবারের সবাই হেসে লুটিপুটি খায় । আসলে পুরনো দিন গুল খুব ভাল ছিল মনে সুখ ছিল ।তাই ৫ টি টাকা অদৃশ্য হতে দেখে অবাক হয়েছিলাম আর আজ বাংলাদেশটাকে অদৃশ্য করার চেষ্টা করতে দেখে অবাক হচ্ছিনা ।বাংলাদেশের অনেক অনিয়ম ও কিছুটা নিয়ম মনে হচ্ছে । আসলে এটি কিছুই না শুধুমাত্র গ্লাসের মুখের বরাবর গোলকরে কাটা সাদা কাগজ আঠা দিয়ে লাগানো হয়েছে ।আর সে সাদা কাগজের উপর টাকা রেখে সুন্দর করে গ্লাস দিয়ে টাকাটি ঢেকে দিচ্ছে ।গ্লাসের মুখে সাদা কাগজ লাগানো বলে আমরা টাকাটা দেখতে পাচ্ছিনা । আপনারা দেখানোর সময় গ্লাসটির একটি কাগজের কভার বানিয়ে নিতে পারেন ।তবে ধরা পড়বেন না ।আর মামার মত কভার ছাড়া করতে চায়লে অনেক প্যাটিস করতে হবে ।জানালাতে কে বলে জানালার দিকে তাকিয়ে গ্লাস দিয়ে টাকাটি ঢেকে দিতে হবে ।

আপনাকে একটি বরফ এবং একটি সুতা দেয়া হল।

আপনাকে একটি বরফ এবং একটি সুতা দেয়া হল। বরফটিকে সুতাটি দিয়ে ঝুলাতে হবে। কিন্তু সুতা দিয়ে বরফটিকে বাঁধতে পারবেন না। কি, ঝুলাতে পারবেন? অবাক হচ্ছেন নাকি এটা ভেবে যে এটা কি করে সম্ভব? হ্যাঁ, এটা আসলেই সম্ভব। তাহলে বলি কিভাবে এটা করা সম্ভব। প্রথমে যে সুতা দিয়ে বরফটিকে ঝুলাবেন, সেটিকে পানিতে ভালো করে ভিজিয়ে নিন। এবার বরফের টুকরাটিকে একটা পাত্রে নিয়ে সুতাটির এক প্রান্তকে বরফের টুকরার মাঝ বরাবর রাখি। এখন ধীরে ধীরে সুতা বরাবর বরফের উপরে লবণ ছিটাতে থাকুন। ২-৩ মিনিট অপেক্ষা করার পরে দেখবেন সুতাটি বরফ কেটে ভিতরে ঢুকে যাবে এবং তারপরে বরফটি আবার সুতাসহ জমে যাবে। এখন আপনি সুতাটির অপর প্রান্ত ধরে বরফটিকে উপরে উঠালে দেখবেন বরফটি সুতার সাহায্যে ঝুলছে। এখন ভাবছেন এটা কিভাবে হল? তাহলে চলুন, এর কারণটা জেনে নিই। এটা তো আমরা সকলেই জানি শূন্য ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় পানি বরফে পরিণত হয়। এই শূন্য ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রাকে পানির ফ্রিজিং পয়েন্ট বা হিমাংক বলে। পানির এই ফ্রিজিং পয়েন্টকে চাইলে কমিয়ে শূন্য ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার নিচে নিয়ে আসা যায়। উপরের ম্যাজিকটিতে ঠিক এই ধরণের ঘটনা ঘটে। বরফের উপর সুতা রেখে তার উপরে লবণ ছিটিয়ে দেয়ার ফলে পানির হিমাংক শূন্য ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে কিছুটা কমে আসে। ফলে বরফ শূন্য ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় থাকলেও তা গলতে শুরু করে। যার ফলে সুতাটি বরফের ভিতরে ঢুকতে থাকে। যখন লবণের ক্রিয়া শেষ হয়ে যায়, তখন আবার হিমাংক শূন্য ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় চলে আসে এবং বরফ সুতার চারপাশে জমতে শুরু করে। ফলে যখন বরফ জমাট বেঁধে যায়, তখন সুতাটিকে উপরে তুললে বরফও সুতার সাথে উপরে উঠে আসে এবং ঝুলতে থাকে। বিজ্ঞান এক ধরণের জাদুর মত। আর বিজ্ঞানের কিছু মজার প্রজেক্ট বিজ্ঞান শিক্ষার মাঝে আনন্দ আর মজা নিয়ে আসে

জাদুকর কয় একটা খাম দর্শক এরহাতে দিয়ে বললেনঃ

নিয়ে এলাম মজার একটি ম্যাজিক। দর্শকেরা যা দেখেন জাদুকর কয় একটা খাম দর্শক এর হাতে দিয়ে বললেনঃ আমি আপনাদের মধ্যে কয়কজনকে কয়েকটি খাম এবং কাগজ দিয়েছি । যারা কাগজ এবং খাম পেয়েছেন তারা কাগজের ওপরে কালি দিয়ে নিজের ইচ্ছামত কোন দেশের নাম অথবা ইচ্ছামত যে কোন একটা শব্দ লিখো । লেখার পরে কাগজটাকে ভাজ না করে সোজাসুজি খামের মাঝে ঢুকিয়ে দেন ।এবার জাদুকরটি একজন দর্শকের কাছ থেকে একটা খাম নিবেন এবং জাদুকরের হাতে আর এক্সটা কিছু খাম আছে । তার উপরে ওটা রাখবেন । এবার জাদুকর ওই খামের দিকে তাকিয়ে ভেতোরের লেখা নামটা বলে দিবে । এতে তো আমরা অবাক । আমরা ভাবি নিশ্চয় বড় জাদুকর । জাদুকর না ওরা কচু । উপকরনঃ এই অবাক করা খেলাটা দেখাতে হলে চাইঃ একগোছা বিশেষভাবে প্রস্তুত খাম । কয়েকটা সাধারন খাম । টর্চের ছোট্ট বাল্ব । টর্চের ছোট্ট ব্যাটারী । কিছু তার । ছোট্ট ছুইচ । কয়েক টুকরো কাগজ ইত্যাদি । প্রস্তুত প্রনালিঃ একগোছা খাম নাও । খামের সংখ্যা এমন হবে যাতে একটার ওপর একটা রাখলে পরে ২ ইন্চি পরিমান উচু হয় । প্রত্যেকটা খামার মাঝখানে একটা করে 3-1/2 ইন্চি লম্বা এবং ২ ইন্চি চওড়া জানালা কাটো । এবারে এই জানালা কাটা খাম গুলাকে একটার ওপর আরেকটা আঠা দিয়ে লাগিয়ে দাও । সব গুলো খামই এইভাবে আঠা দিয়ে লাগিয়ে দাও । সবচেয়ে তলায় একটা সাধারন খাম(অর্থ্যাত্ যাতে জানালা কাটা নেই এমন খাম) আঠা দিয়ে লাগিয়ে দেবে । তাহলে একগোছা খামের মাঝখানে এখন এমন একটা গর্তের মত জায়গা হয়েছে যেটা 3-1/2 ইন্চি লম্বা 2 ইন্চি চওড়া এবং 2 ইন্চি গভির । এই গর্তের মতো জায়গাটার মধ্যে টর্চের ছোট্ট বাল্বটা একটা কাঠির সাহায্য আটকে দেবে । বাল্বের তলায় তার জুড়ে সেটা ব্যাটারীর সাথে যোগ করে দেবে । এই ব্যাটারুটাও গর্তের মধ্যে আটকাবার ব্যাবস্থা করে নিতে হবে । বাল্বটা যাতে সব সময় জ্বলে না থাকে সে জন্য একটা তারের সাথে সুইচটা জুড়ে দেবে । এই সুইচটা থাকবে খামার বাইরে । অর্থ্যাত্ বাইরের সুইচটার সাহায্য ভেতোরের বাল্বটা ইচ্ছামত জ্বালানো বা নেভানো যাবে । এটা হয়ে যাওয়ার পর খামের গোছার ওপর খামের সাইজের একটা কাগজ আটকে দেবে । ব্যাপরাট কেমন হবে তা তোমরা ছবি দেখলে বুঝতে পারবে । এবার পাঁচ ছয়টা সাধারন খাম এই বিশেষভাবে তৈরী খামের গোছাটার ওপরে রাখবে । এটা এবং পাঁচ ছয় টুকরো সাদা কাগজ খেলা দেখাবার আগে থেকে টেবিলের ওপরে রেখে দেবে । খেলার আসর আগে জাদুকর যেই ভাবে খেলা দেখাতো ঠিক সেই ভাবে খেলা দেখান । যখন দর্শক এর হাত থেকে খামটা নিয়ে খামের গোছার উপর রাখবেন । তখন ছোট্ট সুইচটাতে একটা চাপ দিবেন তাহলে ভেতোরে আলো জ্বলবে । তখন ওই খামের ভেতোরে কি লেখা আছে সেটা দেখা যাবে । তখন দর্শক দের সেটা বলে দিবেন । তখন তারা ভাববে আপনি নিশ্চয় বড় কোন জাদুকর । নোটঃ এই জাদুটা বেশি প্যাক্টিস না করে কোন মন্চে দেখাতে যাবেন না । বর্তমানে ঘরে দেখান । সবাই মজা পাবে ।

রুমাল কেটে আবার জোড়ালাগান । পর্ব ১

আজ থেকে হাতের কায়দায়ম্যাজিকশেখার ধারাবাহিক পোস্টকরবোজাদুঃমন্চে জাদুকর এস পকেট থেকে একটা রুমাল বের করে । দর্শকদের বল্লোঃআমি এইরুমালটা কেটে আবারজোড়া লাগিয়ে দিবো ।আমরা অনেকেই ভাবি যে এটা নিশ্চয় মন্ত্র হবে । তাই আজআমরা অনেকেই ভাবি যে এটা নিশ্চয় মন্ত্র হবে । তাই আজআমি ওই সব ভন্ডজাদুকরেরমুখোশ খুলে দিলাম ।উপকরন এই অবাক করা যাদুরখেলাটা দেখাতে হলে চাইএকটা বারো ইন্চি সাইজেরহলদেরং এরসিল্কের রুমাল । একই ধরনের হলদে সিল্কেরএকটা তিন ইন্চি সাইজের রুমালঅথবা কাপড় । আট ইন্চি লম্বাএবং একইন্চি ব্যাসযুক্ত একটা কাগজেরটিউব । একটা ধারালো কাঁচি ।প্রস্তুত প্রনালীঃযে কোন শক্ত ধরনের একটাকাগজ পাকিয়ে আট ইন্চি লম্বাএবং একইন্চি ব্যাসযুক্ত টিউবটি তৈরি করে নাও ।টিউবটা তৈরি হওয়ার পরকাগজেরখোলা দারটা আঠা দিয়ে জুড়েনেবে ।যাতে এটা খুলে না যায় । আঠা শুকিয়ে যাওয়ার পরএকটা স্থায়ী টিউব তৈরি হয়েগেলো ।তিন ইন্চি সাইজের সিল্কের =রুমাল কেটে আবার জোড়ালাগান । পর্ব 2= টুকরোটি টিউবের যে কোনএকটা প্রান্তে দিয়ে ভেতরে ঢুকিয়ে রাখবে ।যাতে বাইরে থেকে সেটাদেখতেপাওয়ানা যায় । আবার খুব বেশিভেতোরেও ঢুকিয়ে দেবে না । এমনজায়গায়সেটা থাকবে যাতে ইচ্ছামতোআঙ্গূলদিয়ে বার করে আনা চলে ।এই কায়দা করা টিউব এবং কাঁচিটা থাকবে টেবিলেরওপর ।বারো ইন্চি সাইজের রুমালটাভাঁজকরে পকেটে রেখে দেবে ।এখন তুমি খেলাটা দেখানোর জন্য প্রস্তুত।কৈশলঃ১২ ইন্চির রুমালটা নিয়েবলবেনএটা আমি কেটে ফেলবো । আবার জোড়া লাগিয়ে দিবো । হাতেররুমালটা টিউবেরভেতোরে প্রবেশকরান এবং এক অংশ বাহিরেরাখুন । আবারটিউবের অন্য প্রান্তে এর ভেতোরের আগের থেকে রেখেদেয়া রুমালের কিছুঅংশ বেরকরে দেন ।তাহলে দেখা যাবে যে টিউবেরদু পাশে রুমালের ২ অংশ বের হয়েআছে । এবারএকটা ধারালো কাঁচি দিয়ে ঠিকমাঝখান দিয়ে কেটে দিন । তাহলেটিউবটি দুখন্ড হয়ে যাবে । সবাইভাববে সত্যি সত্যি রুমালটাকেটে গেছে ।এবার রুমালটা জোডা লাগানোরপালাঃকাটা টিউবটা একসাথে ধরে রুমালের দুমাথা ভেতোরে রেখে দিন ।এবারআগে থেকে রাখা ৩ ইন্চিররুমালটা বেরকরে সবাইকে দেখান যে রুমালটা ঠিকইআছে ।নোটঃআমি প্রোফেশনাল ।তাই নিজের ভাষায় লিখলাম !

বরফ দিয়ে আগুন ধরান ? অবাক হবার কিছু নাই, আগুন ধরবেই।

আপনার যা যা লাগবেঃ ১। এক টুকরো বরফ। ২। একটা বড় সাইজের মগ । ব্যাস আর কিছুই লাগবে না । এখন আসেন কাজে নেমে যাই । প্রথমে মগের ভেতর আধা মগ ( বা তার চেয়ে এক্তু কম ) পানি নিয়ে Deep refrigerator ( মানে ফ্রিজে) রেখে বরফ বানান । ধরে নিলাম বরফ হয়ে গেলো । এখন অই টুকরো টাকে হাত দিয়ে ঘসতে থাকুন । দেখবেন পানি পরতে থাকবে । যখন পানি পড়বে তখন আপনি দেখেন আপনারবরফের টুকরোটা স্বচ্ছ হয়েছে কিনা ? যতক্ষণ আপনার বরফের টুকরোটা এমন স্বচ্ছ না হবে যে আপনি এ পিঠথেকে অন্য পিঠ দেখতে পাচ্ছেন । ততক্ষন ঘসতে থাকুন। ধরে নিলাম এখন আপনি কাঙ্কখিত পর্যায়ে চলে এসেছেন। এখন আপনি সূর্যের দিকে মুখ করে ঐ বরফের টুকরো কে রাখুন। একটু নাড়া চাড়া করুন। দেখবেন আলোক রশ্মি কেন্দ্রীভূতহয়েছে। যখন আলোক রশ্মি কেন্দ্রীভূত হবে তখন আপনি ঐ অবস্থাতে রেখে নিছে একটা শুকনো পাতা বা কাগজের টুকরো রাখেন । দেখবেন কিছুক্ষন পর আগুন ধরে গেসে....................!!!!!!!!!!!!!!!!!!! জানি এটি আরো আগে পড়েছেন তার পরেও দিলাম।

THE THREE CARD MONTE তিন তাস এর খেলা,আপনিও পরতে পারেন এই ধোকায়-দেখ যান এর থেকে কি করে বাচবেন

আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই? আশাকরি আপনারা সবাই ভালোই আছেন।প্রথমেই বলে রাখছি আমি এখানে নতুন টিউনার।কোন ভুল হলে খমা করবেন। তাহলে চলেন সুরু করা জাক। আমরা সবাই কার্ড/তাস কে ভালো করেই চিনি। যার নাকি ৫২ টা খেলা আছে। আমি এই সব গুলো খেলা নিয়ে বলবোনা, যেটা নিয়ে আলোচনা করবো তা হোল The Three Card Monte। যাকে আমরা বলতে পারি তিন তাস এর ধোকা বাজির খেলা। কি বুজতে পারছেন না তো এই ছবি টা দেখুনঃ যা আমাদের শহরের রাস্তা-ঘাঁট, হাট-বাঁজার, মেলা ইতাদি তে দেখা যাই। এটা হোল তিনটা তাস থাকবে এর একটা কে আপনাকে ফলোও করতে হবে আর তাতে বাজি ধরতে হবে। সব তাস গুলাকে এলোমেলো করা হবে এরপার আপনি যে তাস কে ফলোও করছিলেন ওই তিনটি তারস এর মোধোও থেকে আপনার তাস টিকে তুলতে হবে। আপনি যুদি সঠিক তাস টিকে তুলতে পারেন তাহলে আপনার বাজি ধরা টাকা হবে ডাবল। আর নাহলে হবে ০০০০০ টাকা। তবে আমরা সবাই ডাবল এর আশাই বাজি ধরি এর ফিরি খালি হাতে। এর থেকে কি করে বাচবেন সেটা লেখে বুজানো যাবেনা তাই একটা ভিডিও কালেক্ট করেছি এতে বিস্তারিত বালা আছে ২ মিনিট এর ভিডিও: The Three Card Monte তিন তাস এর খেলা লেখে হয়তো বা বুযাতে পারিনি Vdieo দেখলে ভালো করে বুজতে পারবেন

UNLOCK করুন আপনার IPHONE মাত্র ২ মিনিট এ !

আজ আমরা শিখবো কিভাবে আমাদের প্রিয় ও ঝামেলার iphone টিকে আনলক করাতে হবে। এটা শিখানোর কারন হল বাংলাদেশ এর iphone গুলো মূলত ইউরোপ,আমেরিকা থেকে পাঠানো হয়ে থাকে। আর পাঠানোর সময় তারা আনলক করে পাঠায় না। যার ফলে বাংলাদেশ এ এসে বিপাকে পড়তে হয় আর সার্ভিসিং এর দোকানে গিয়া গরম গরম টাকা দিয়া তা আনলক করাতে হয়। ডিজিটাল যুগ এ আমার কথা একটা ই ক্যান আপনি সার্ভিসিং এর দোকানে যাবেন? ক্যান নিজে নিজে ট্রাই করেন না!! পারেন না? বুঝেন না? আসেন আমি বুঝাই তারপর ও যদি সার্ভিসিং এর দোকানে জেতে হয় তাহলে বলবো আমি আপনি iphone ইউজ করার যোগ্য না। আমার পদ্ধতিতে আপনি iphone 4S আনলক করতে পারবেন না। এছাড়াও আপনার ফার্মওয়ার ভার্সন যদি 04.26.08, 05.11.07, 05.12.01, 05.13.04, or 06.15.00 হয় তাহলে আপনি আনলক করতে পারবেন। ফার্মওয়ার চেক করার জন্যে iphone এর সেটিংস এ যান। তারপর General>About তাহলে আপনি আপনার iphone এর ফার্মওয়ার ভার্সন দেখতে পারবেন। এবার আপনার মোবাইল টি জেলব্রেক করতে হবে। জেলব্রেক যদি করতে না পারেন অথবা এখন ও করে না থাকেন তাহলে আমার আগের পোস্ট টি দেখুন যাতে জেলব্রেক পানির মতো সোজা করে তুলে ধরেছি। How to do jailbreak? Way 1 How to do jailbreak? way 2 তারপর জেলব্রেক করে এখান থেকে আবার দেখুন আনলক এর স্টেপ গুলো। জেলব্রেক করানর পর আপনার মোবাইল এ Apps গুলোর সাথে দেখুন Cydia নামক একটা apps দেখা যাচ্ছে। ওটার ভিতরে প্রবেশ করুন। এবার Cydia এর Search অপশন এ যান। টাইপ করুন ultrasn এটা টাইপ করার দেখুন যে প্রথমেই একটা সেটিং আইকন সহ একটা ফাইল আসছে ultrasnOw নামক। এখন এটায় টাচ করুন ও লোড হতে দিন। এবার install এ টাচ করুন এবং তা install করে নিন। install শেষ হলে restart springboard অথবা respring করে নিন। এইতো হল! আরে ভাই আপনার iphone টি এখন আনলক!পরখ করার জন্যে অন্য একটা সিম insert করে দেখুন। দেখেছেন কতো সহজ!! হ্যাঁ এই আনলক এর জন্য ই আপনারা অনেকে ইস্টার্ন প্লাজা, বসুন্ধরা, মোতালিব প্লাজা সহ অনেক মার্কেট এ গিয়ে আনলক করিয়েছেন!!!!! মনে করে দেখুন তো কতো টাকা দিয়েছিলেন তার জন্যে!!!! কেন দিয়েছিলেন? কারন আপনি পারেন না অথবা জানতেন না। এখন তো জানলেন!! আশা করবো পরেরবার টাকা খরচ করার আগে ভেবে নিবেন!

আইফোন থেকে ইন্টারনেট শেয়ার করুন...

যারা আইফোন ব্যবহার করেন তারা অনেকেই জানেন আবার অনেকেই জানেন না যে, আপনার আইফোনের নেট আপনি আপনার ল্যাপটপ অথবা অন্য কারো মোবাইলে শেয়ার করতে পারেন। কিভাবে করবেন: প্রথমে যা করতে হবে , আপনি আপনার আইফোন সেটিংসে (settings) এ যান। তারপর আপনি airplane mode, Wi-Fi, Bluetooth,mobile,personal hotspot দেখতে পাবেন।কাজটা করতে হবে personal hotspot থেকে। personal hotspot যদি অফ থাকে তাহলে আপনি mobile অথবা cellular অপশন যা থাকুক না কেন সেখানে গিয়ে mobile data অন করে দিন ।অন করার পর personal hotspot লিখা নিচে দেখা যাবে। সেখানে দেখবেন personal hotspot সবুজ বাতি জ্বলে আছে। আপনার কাজ মোটামুটি শেষ। এখন আপনি নিজের মত করে সেটিংস করে নিন। আপনি দেখবেন personal hotspot এর নিচে Wi-Fi Password লিখা আছে , অইখানে আপনার মনের মত password দিন কোন সমস্যা হবে না । এবার আপনি যদি ল্যাপটপ অথবা আপনার অন্য কোন মোবাইলে নেট ব্যবহার করতে চান তাহলে শুধু আপনার ল্যাপটপ অথবা আপনার মোবাইলের Wi-Fi অন করুন তারপর দেখবেন আপনার আইফোন যে নামে আছে সে নামে Wi-Fi দেখা যাচ্ছে।এবার কানেক্ট করুন পাসওয়ার্ড দিয়ে। মনে রাখবেন যে পাসওয়ার্ড আপনি আইফোনে দিয়েছেন সে পাসওয়ার্ড হতে হবে। তারপর মজা উপভোগ করুন।

আইফোনে কন্টাক্ট নাম্বার ব্যাকআপ নিন...

আইক্লাউডে ব্যাকআপ না থাকার কারনে আইফোনের ফার্মও্যয়ার রিস্টোর/আপডেট দেবার পর আইফোন ইউজারদের সব চাইতে যে বিষয়গুলো চিন্তায় ফেলে তার মধ্যে ফোনের কন্টাক্টস নাম্বারগুলো ফিরে পাওয়া অন্যতম। আজকে আমরা দেখব কি করে ছোট্ট একটি অ্যাপস এর মাধ্যমে খুব সহজেই মাত্র ৩০/৬০ সেকেন্ড এর মধ্যে অনলাইনে আইফোনের সমস্ত কন্টাক্টস নাম্বারের ব্যকআপ রাখা যায়। প্রথমে এই লিঙ্ক থেকে https://itunes.apple.com/us/app/contacts-backup-is-contacts/id509070714?mt=8 অ্যাপটি ডাউনলোড করুন অথবা App Store থেকে নিজেই সার্চ করে ইন্সটল করুন। আপনি আইফোনের App Store এ গিয়ে Contacts Backup লিখে সার্চ করলে পেয়ে যাবেন। Contacts Backup App টি ইন্সটল করে নিচে দেয়া ছবির নির্দেশনা অনুযায়ী আইফোনের সমস্ত কন্টাক্টস নাম্বারের ব্যকআপ রাখুন।এই অ্যাপটির মাধ্যমে আপনি নিজের ইমেইল আইডিতে ইমেইল করে, গুগল ড্রাইভে আপলোড করে, ড্রপ বক্স লিঙ্ক শেয়ার করে ইত্যদি নিজের খুশি মত যেকোন ভাবে ব্যকআপ রেখে যখন খুশি তখন আবার ব্যবহার করতে পারবেন। তবে গুগল ড্রাইভে ব্যাকআপ রাখার জন্য আপনার আইফোনে Google Drive অ্যাপটি ইন্সটল করা থাকতে হবে।

আইফোনের কয়েকটি অজানা ফিচার জানুন...

নডু করতে ঝাঁকুনি ফোনে কিছু লিখছেন বা ছবি এডিট করছেন। হঠাৎ ভুল হয়ে গেল। ভুলটা আনডু করার সবচেয়ে সহজ উপায় ফোনটি আস্তে করে ঝাঁকুনি দেয়া। ঠিকমতো ঝাঁকুনি দিলে স্ক্রিনে একটি বার্তা আসবে সেখান থেকে ‘আনডু’ অ্যাকশন নিশ্চিত করা যাবে। দ্রুত ব্যাটারি রিচার্জ দ্রুত আইফোন ব্যাটারি রিচার্জ করার জন্য ফোনটিকে এয়ারপ্লেন মোডে নিয়ে চার্জে দিন। স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে দ্বিগুণ চার্জ হবে। সিরি, রিড মাই ই-মেইল ব্যক্তিগত সহকারী সিরিকে দিয়ে আপনার ই-মেইল পড়াতে পারবেন এ ফিচারে। এজন্য আপনাকে সিরিকে বলতে হবে ‘সিরি, রিড মাই ই-মেইল’ অথবা বলতে হবে ‘রিড মাই লেটেস্ট ই-মেইল’। তাহলে সিরি উচ্চৈঃস্বরে ই-মেইল পড়ে শোনাবে। স্ন্যাপশটের জন্য ভলিউম বাটন ফোনের ভলিউম বাটন দিয়ে ছবি তোলা যাবে। প্রতিবার স্ক্রিনে ট্যাপ করে ছবি তোলার দরকার নেই। এক হাত দিয়ে ছবি তোলা বা সেলফি তোলার ক্ষেত্রে এ পদ্ধতি উত্তম। মাল্টিপল স্ন্যাপশট একসঙ্গে অনেকগুলো ছবি তোলা যাবে আইফোন দিয়ে। এজন্য ক্যামেরা অ্যাপ চালু করে ছবি তোলার বাটনে ট্যাপ করে ধরে রাখতে হবে। রানিং কিছুর ছবি তোলার ক্ষেত্রে এ পদ্ধতি বেশ উপকারী। হতে পারে রেলগাড়িতে করে যাওয়ার সময় জানালা দিয়ে দেখা বাইরের দৃশ্য। পরে অনেকগুলো ছবি থেকে সেরা ছবিটা বেছে নেয়া যাবে। আইম্যাসেজ টাইমস্ট্যাম্প আপনি যদি আইম্যাসেজ ব্যবহার করে টেঙ্টিং করে থাকেন তাহলে হয়তো কথোপকথনের সময় দেখতে পান না। এটা দেখার উপায় হচ্ছে ম্যাসেজের ওপর ধরে ডান থেকে বামে সস্নাইড করা। অর্থাৎ ম্যাসেজ বাবলের ওপর ধরে ড্র্যাগ করে বাম দিকে নিয়ে আসুন। বল ট্যাপ স্পেসবার টাইপ করার সময় বাঁচাতে স্পেসবারের ওপর ডাবল ট্যাপ করুন। দেখবেন নতুন বাক্য শুরু হয়েছে। টাইপিংয়ের সময় একটি বাক্য শেষ করার পর ফুলস্টপ এবং একটি স্পেসবার ট্যাপ না করে একবারে স্পেসবারের ওপর ডাবল ট্যাপ করুন। ফুলস্টপ এবং একটি স্পেস স্বয়ংক্রিয়ভাবে বসে যাবে আপনার টেঙ্টে।

বুধবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬