বুধবার, ২০ জুলাই, ২০১৬

[ Tricks ] হ্যাক হবে না জিমেইল অ্যাকাউন্ট ১০০% শিউর


জিমেইলের পাসওয়ার্ড যদি সবাই জেনে
যায়, তাহলেও কেউ চাইলেও আপনার
অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করতে পারবে না। এর
জন্য প্রথমে জিমেইল লগইন করে ওপরে
ডানপাশে আপনার ছবির আইকনে ক্লিক
করে তারপর My Account-এ ক্লিক করুন
বা সরাসরি https://
myaccount.google.com ঠিকানায় যান।
তারপর Sign-in & security-তে ক্লিক
করুন। নতুন পেজ এলে একটু নিচে ডানপাশে
2-step verification: off-এ ক্লিক করুন।
তারপর Start Setup বাটনে ক্লিক করুন।
পুনরায় আবার লগ-ইন করার পেজ এলে
লগইন করুন। এখন Phone number:
বক্সে আপনার মোবাইল নম্বর লিখে
Send Code বাটনে ক্লিক করুন। আপনার
মোবাইলে একটি কোড নম্বর আসবে।
কোড নম্বরটি কোড বক্সে লিখে
Verify-এ ক্লিক করুন। এখন Next-এ ক্লিক
করুন। তারপর Confirm-এ ক্লিক করুন।
এখন থেকে প্রতিবার আপনার কম্পিউটার
ছাড়া অন্য কোনো কম্পিউটার থেকে
আপনার জিমেইল অ্যাকাউন্টে লগইন
করতে চাইলে আপনার মোবাইলে একটি
কোড নম্বর আসবে এবং সেই কোড
নম্বরটি কোড বক্সে লিখে Verify-এ
ক্লিক করলেই আপনার জিমেইল
অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করা যাবে। আপনার
ফোন নম্বর যদি হারিয়ে ফেলেন, তাহলে
যেকোনো সময় আপনার কম্পিউটার
থেকে জিমেইলে লগইন করে ফোন নম্বর
পরিবর্তন করতে পারবেন বা এই সুবিধা
বাদ দিতে পারবেন। অনেক সময় মোবাইলে
এসএমএসের সাহায্যে কোড আসতে দেরি
হতে পারে। এ জন্য চাইলে Google
Authenticator নামের একটি অ্যাপ
নামিয়ে নিতে পারেন। এসএমএসে কোডের
বাইরে এ অ্যাপে ৩০ সেকেন্ড পরপর একটি
কোড আসবে। সেটি দিয়েও চাইলে Verify
করতে পারবেন। তবে আপনি এসএমএস
কোড না অ্যাপের মাধ্যমে আসা কোড
ব্যবহার করবেন, তা শুরুতে নির্বাচন করে
নিতে হবে। অ্যাপটি অ্যান্ড্রয়েড এবং
আইওএস দুই সংস্করণেই পাওয়া যাবে।

সকল অপারেটরের জন্য অটোমেটিক ইন্টারনেট সেটিং…

১। Banglalink : লিখুন All
এবং সেন্ড করুন 3343 (ফ্রী)
২। গ্রামীনফোন : মেসেজ অপশনে
গিয়ে all লিখে পাঠিয়ে দিন 8080 এ অথবা ডায়াল করুন 1116*2# (ফ্রী )
৩। টেলিটক : set লিখে মেসেজ
পাঠান 111 তে বা 578 এ (ফ্রী)
৪। রবি : কল করুন 1407# (charge প্রযোজ্য)
৫। Airtel : ডায়াল করুন
*121*7*3# (ফ্রী)
বাংলালিংক , গ্রামীনফোন , রবি ও এয়ারটেলে Configuration সেভ করতে পিন নম্বর দিন 1234
ধন্যবাদ সবাইকে…

mittha-shikhali-by-tanjib 2016

mittha-shikhali-by-tanjib.mp3

মঙ্গলবার, ১২ জুলাই, ২০১৬

Make/Creat facebook ID without any Mobile number or Email share on fb

১/ প্রথমে ১টা Number দিয়ে ১টা নতুন ফেইসবুক আইডি খুলুন।

২/ তারপর আরেকটা আইডিতে এই Number টা Add দেন।

৩/ তারপর Number Confirm করেন।


4/ আপনার কাজ শেষ।

এবার ফেইসবুক আপনার আগের আইডি থেকে আপানার ঐ Numberটা Delete করে দেবে। এবং আপনাকে আবার নতুন Number Add দিতে বলবে। কিন্তু আপনি দিবেন না।


তাইলে, হয়ে গেল আপনার Numberless fb ID.


আজকের মত এখানেই রাখলাম। রাত অনেক হয়েছে।এখন ঘুমাব। Good Night!!!

আর ঘুমানুর আগে বলে যাই, এই পোস্ট প্রথম http://kstrick.heck.in এই সাইটে প্রকাশিতো হয়। সুতরাংভিজিট করতে ভুলবেন না।

মোবাইল কেনার আগে অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে এই পরামর্শগুলো

স্মার্টফোন দুম করে কিনে বসলেই
হয় না। অনেক কিছু দেখে-শুনে-বুঝে
তবেই কেনা উচিত ফোন। ফোন
কেনার আগে অবশ্যই মাথায়
রাখতে হবে এই পরামর্শগুলো—

১) যদি বাজেট অনেকটা বেশি
থাকে, আইফোন কেনাই ভাল। তবে
সস্তাদামের সেকেন্ডহ্যান্ড বা
অনেক পুরনো সংস্করণের ফোন না
কেনাই ভালো। আপডেটেড
সংস্করণের দাম অনেক। অত টাকা
পকেটে না থাকলে অ্যান্ড্রয়েড
চালিত সাশ্রয়ী হ্যান্ডসেটই
বেছে নিন।
২) ব্ল্যাকবেরি যে কিনবেন না তা
আর নিশ্চয়ই নতুন করে বলতে হবে
না। ঠিক তেমনই উইন্ডোজ ফোন
কেনার আগে দু’বার ভাববেন।
প্রথমত, মাইক্রোসফট স্টোরে
বেশি অ্যাপ থাকে না। আর যদি
শুধু ফোন করা আর ফোন ধরার
জন্যেই ফোন কিনতে হয় তবে আর
দামি স্মার্টফোন কেন, সাধারণ
ফোন কেনাই ভাল।
৩) ফোন কেনার আগে সবচেয়ে
প্রথমে যেটি দেখবেন সেটি হল
প্রসেসর। ভাল প্রসেসর মানেই
ফোন হবে সুপারফাস্ট, গেম খেলার
সময়ে ফোন হ্যাং করবেন না এবং
ফোটো এডিটিং হবে
তাড়াতাড়ি। স্ন্যাপড্র্যাগন ৬০০
সিরিজের প্রসেসর থাকে
মাঝারি রেঞ্জের ফোনে। কিন্তু
সবচেয়ে ভাল হল কোয়ালকম
স্ন্যাপড্রাগন ৮২০ এবং ৮১০
প্রসেসর। আইফোনের ক্ষেত্রে ৬৪
বিট, এ৯ চিপ হল সেরা, যা রয়েছে
আইফোন সিক্সে।
৪) বাংলাদেশে ফোরজি ডেটা
কানেকশন আসতে চলেছে। তাই
এখন নতুন ফোন কিনলে ফোরজি
সাপোর্ট করবে এমন ফোন কেনাই
বুদ্ধিমানের কাজ হবে।
৫) র্যাম হল আর একটি খুব গুরুত্বপূর্ণ
বিষয়। যদি পকেটের জোর থাকে
তবে ৪ জিবি র্যামের ফোন
কেনাই ভাল। নাহলে অন্তত ২
জিবি র্যাম যেন থাকে। কারণ
এখন মাঝারি রেঞ্জের সব ফোনেই
২ জিবি র্যাম থাকে। এমনকি,
আইফোন সিক্সেও তাই।
৬) র্যাম, ফোরজি, প্রসেসরের
পরেই দেখবেন ডিসপ্লে। চেষ্টা
করবেন অ্যামোলেড ডিসপ্লের
ফোন কিনতে। চড়া রোদে
দাঁড়ালেও পরিষ্কার দেখতে
পাবেন স্ক্রিন। কোয়াড এইচডি
২৫৬০x১৪৪০ পিক্সেলের ফোনগুলির
দাম অনেক বেশি। মাঝারি
রেঞ্জের ফোন কিনলে রেজ্যুলেশন
যেন অন্ততপক্ষে ১২৮০x৭২০ পিক্সেল
হয়।
৭) এর পরেই দেখবেন স্টোরেজ
কেমন। কখনও এক্সপ্যান্ডেবল
স্টোরেজ নেই এমন ফোন কিনবেন
না। যারা স্মার্টফোন ঠিকঠাক
ব্যবহার করতে পারেন তারা প্রচুর
অ্যাপ ডাউনলোড করেন। এর জন্য
অনেকটা স্টোরেজ স্পেস লাগে।
যাতে প্রয়োজনে মাইক্রো-এসডি
কার্ড ব্যবহার করতে পারেন, সেই
অপশনটি খোলা রাখবেন।
অন্ততপক্ষে ১৬ জিবি ইন্টারনাল
মেমরি আছে এমন ফোনই কিনবেন।
৮) ফ্রন্ট ক্যামেরা নেই এবং
এলইডি ফ্ল্যাশ নেই এমন ফোন না
কেনাই ভাল। এখন মাঝারি
রেঞ্জের ফোনে স্ট্যান্ডার্ড ১৩
মেগাপিক্সেল রিয়ার ক্যামেরা
থাকে। আইফোন সিক্সএস প্লাস,
গ্যালাক্সি এস৭, গ্যালাক্সি এস৭
এজ, এইচটিসি ১০-এর ক্যামেরা খুবই
ভাল। আরও মজার এলজি জি৫। এতে
দু’রকমের রিয়ার ক্যামেরা সেটিং
রয়েছে। একটি সাধারণ এবং
অন্যটি ওয়াইড অ্যাঙ্গেল শুটের
জন্য।
৯) ব্যাটারি লাইফ হল আর একটি
গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। একবার ফুলচার্জ
দেওয়ার পরে যে সমস্ত ফোরজি
ফোনে টানা ৮ ঘণ্টা নেট
সার্ফিং করা যায়, সেই ফোনই
সবচেয়ে ভাল। ব্যাটারি লাইফ
গড়ে ৩০০০ এমএএইচ হলেই ভাল।
মাঝারি রেঞ্জের ফোনে ২৫০০
এমএএইচ-এর কম ব্যাটারি লাইফের
ফোন না কেনাই ভাল।
১০) ওয়াই-ফাই সব স্মার্টফোনেই
থাকে। চেষ্টা করবেন ব্লু-টুথ ৩.০
রয়েছে এমন ফোন কিনতে। কারণ
এই ভার্সনটি থাকলে
স্মার্টওয়াচের সঙ্গে মোবাইলটি
কানেক্ট করা যায়। তাছাড়া
জিপিএস রয়েছে এমন ফোন কেনাই
ভাল, যাতে ফোন হারিয়ে গেলে
ট্র্যাক করতে সুবিধে হয়। আর যদি
ম্যাগনেটোমিটার সেন্সর থাকে
তবে স্মার্টফোন কম্পাসেরও কাজ
করবে।
১১) ডলবি অ্যাটমোস সাউন্ড এখন
স্মার্টফোনের অন্যতম ফিচার।
লেনোভোর সাম্প্রতিক প্রায় সব
ফোনেই এই ফিচার রয়েছে। যারা
ফোনে ভিডিও দেখেন, গান
শোনেন বা সিনেমা দেখেন
তারা ডলবি স্পিকার রয়েছে এমন
ফোনসেট কিনলেই ভাল।
১২) ফিঙ্গারপ্রিন্ট সিকিউরিটি,
শ্যাটারপ্রুফ, স্ক্র্যাচ-প্রুফ স্ক্রিন,
গোরিলা গ্লাস, ওয়াটারপ্রুফ,
এনএফসি ট্যাগ এই সবকিছু
অত্যাধুনিক স্মার্টফোন ফিচার।
বাজেট যত বাড়বে, ততই এই সবকিছু
যোগ হবে ফোনের ফিচারে। যদি
সামর্থ্য থাকে তবে এই সমস্ত
সুবিধা রয়েছে এমন ফোনই
কিনবেন। আবার অনেক বাজেট
স্মার্টফোনেও এগুলির মধ্যে একটি
দু’টি পাওয়া যায়।

হ্যাকারের ফাঁদ চেনার ৭টি উপায় জেনে নিন?

বড়সিতে মাছের টোপ দেয়ার মতোই
ইন্টারনেটে
টোপ ফেলে হ্যাকাররা।
‘আপনি পুরস্কার জিতেছেন’ কিংবা ‘ফ্রি অফার ’- এর
নামে
স্পাম মেইল সম্পর্কে বেশ পরিচিত ইন্টারনেট
ব্যবহারকারীরা। এতে হ্যাকাররা খুব সহজেই
নিয়ন্ত্রণ নিতে
পারে আপনার পিসি। এছাড়াও ওয়েবে আপনার
স্বাচ্ছন্দ্য
বিচরণে আড়িপেতে হ্যাক করতে পারে
আপনার
মেইলের সব গুরুত্বপূর্ণ তথ্য কিংবা হাতিয়ে
নিতে পারে
আপনার ওয়েবসাইটের নিয়ন্ত্রণ।
এসব হ্যাকারদের ফাঁদ চেনার ৭ টি উপায় br />
কৌতূহল br /> মানুষ মাত্রই কৌতূহলী।
কোনো ওয়েবসাইটে যদি লেখা থাকে ‘‘Do
Not
Press’ সেখানেই মানুষ ক্লিক করে বেশি। এ
ধরনের
লিংকে ক্লিক করতেই আপনার ইন্টারনেট
উপস্থিতির
নিয়ন্ত্রণ হ্যাকারদের কাছে চলে যাওয়ার ভয়
থাকে।
অসচেতনতা : একটু সচেতন না হলে
তথ্যপ্রযুক্তির
ভার্চ্যুয়াল দুনিয়ায় আপনার নিয়ন্ত্রণ চলে যেতে
পারে
হ্যাকারদের কাছে। হয়তো কোথাও বেড়াতে
যাওয়ার
আগে আপনি বদলে নেন আপনার সুটকেসের
কম্বিনেশন লক নাম্বার কিন্তু সেই আপনিই
হয়তো ই-
মেইল, ফেসবুক বা এমন কোনো
ওয়েবসাইটের
পাসওয়ার্ড বিষয়ে উদাসীন।
মিষ্টি কথায় ভোলা : ইন্টারনেটে আমরা যা কিছু
ব্যবহার করি
তার অধিকাংশই অপরিচিত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের
সঙ্গে হয়ে
থাকে। আর অপরিচিতদের সঙ্গে আলাপে মিষ্টি
কথায়
ভুললেই বিপদ। হয়ে যাবেন হ্যাকড।
ছাড় : ছাড়ের কথা শুনলেই আমরা একটু
নড়েচড়ে বসি। এটা
মানুষের সাধারণ আচরণের একটি। লোভনীয়
পণ্যে
ছাড়ের কথা শুনলেই তা নিয়ে শুরু হয় নানা
অভিমত। অনুমান
আর বাস্তবতার মধ্যে বিশাল ব্যবধান থাকায় প্রতারিত
হন
অনেকেই।
অভিজ্ঞতার অভাবে অনেকেই এ ছাড়ের ফাঁদে
পড়েন।
লোভ : ইন্টারনেটে কোনো কিছুই ফ্রি নয়।
ফ্রি
ডাউনলোড করতে দেওয়া সবকিছুর পেছনে
কোনো না কোনো উদ্দেশ্য থাকে।
অনেক সময়
ভুয়া ডাউনলোড লিংকের কারণে ইউজার পড়ে যান
বিপাকে। ফ্রি ডাউনলোড করতে গিয়ে অনেক
সময়
অজান্তে ম্যালওয়্যার ছড়ায় কম্পিউটারে। এটি
নিরাপত্তার বড়
ধরনের হুমকি।
অমনোযোগ : খুব কম মানুষই আছেন যারা ই -
মেইলে
কোনো লিংক এলে তা মনোযোগ সহকারে
দেখেন। অযাচিত
লিংকে ক্লিক করলেই ম্যালওয়্যার ছড়াতে পারে
আপনার
পিসিতে। ই – মেইলে নিরাপত্তার জন্য এসব লিংক
চেক
করে নিলে ক্ষতিকর প্রোগ্রাম থেকে রক্ষা
পাবে
পিসি।
আত্ববিশ্বাসহীনতা : মানুষ সাধারণত
নিজের আইডি অন্যের কাছে প্রকাশ করতে চায়
না।
কেউ যদি ইন্টারনেটে আইটি সাপোর্ট দেওয়ার
প্রস্তাব
করে পাসওয়ার্ড চায় এতে সতর্ক থাকুন।
এতে সার্ভারের নিয়ন্ত্রণ হ্যাকারদের কাছে
যাওয়ার আশংকা
বেড়ে যায় , এ ছাড়া অনেক স্পর্শকাতর তথ্য
ইন্টারনেটে প্রকাশ পায়। পাসওয়ার্ড যেন অনুমান
করতে না
পারে সতর্ক থাকুন।

বিনামূল্যে যোগাযোগ করুন সকল মোবাইল অপারেটরের কাস্টমার কেয়ার

খুটিনাটি বিভিন্ন প্রয়োজনে আমাদের
মোবাইল অপারেটরের কাস্টমার
কেয়ারে কথা বলতে হয়।আমরা অনেক
জানি না যে, সব কয়টি মোবাইল
অপারেটরের রয়েছে একটি সাধারণ
অভিযোগ ডায়েলিং নাম্বার।এই
অভিযোগ ডায়েলিং নাম্বার এ
গ্রাহকরা অভিযোগ করলে মোবাইল
অপারেটরের কাস্টমার কেয়ার থেকে
নিদিষ্ট সময়ের মধ্যে যোগাযোগ করা
হয় গ্রাহকের সাথে।
যেভাবে অভিযোগ করবেন :
• প্রথমেই যে কোন অপারেটর থেকে ১৫৮
এ কল করুন।
• তারপর আপনার ভাষা নির্বাচন করুন।
•এবার আপনার যেকোনো একটি বিষয় এ
অভিযোগ নির্বাচন করুন।
• অভিযোগ নির্বাচন করা শেষ হলে
আপনার কাছে একটি মেসেজ আসবে
এবং বলা হবে নিদিষ্ট (২৪ ঘণ্টা) সময়ের
মধ্যে আপনার সাথে একজন কাস্টমার
কেয়ার প্রতিনিধি যোগাযোগ করবেন।
কাজেই ১৫৮ এ নাম্বার ডায়েল করে
আপনি আপনার গ্রামীনফোন,
বাংলালিংক, রবি ও এয়ারটেল থেকে
অভিযোগ করে বিনামূল্যে কাস্টমার
কেয়ারের সুবিধা নিতে পারবেন।

সোমবার, ১১ জুলাই, ২০১৬

wabsite

nijer name wabsite banate call korun 01744333112 ai nuMber A .kom dame and number 1 site banano hoy .at fast tk domind name hobe pore .com hobe thanks to all